বাংলাদেশে এবার ২০২০ সালে এইচএসসি পারিক্ষা ছারাই বিশবনিদ্যালয় ভর্তি পরিক্ষা দিতে পারবে শিক্ষার্থীরা । আমারা জানি সারা বিশ্বে বর্তঅমানে এক ভাইরাস বিদ্যামান ।করনারা কারনে বাংলাদেশ সরকার এই সিদান্ত নিতে বাধ হয়েছে। এই রেজাল্টে শিক্ষার্থীরা অনেক আনন্দিত। তবে এই রেজাল্ট কেমন করে করা হবে তা নিয়ে জানিয়েছেন বাংলাদেশ শিক্ষামুন্ত্রী ডঃ দিপুমনি।
কিভাবে হবে এইচএসসিতে রেজাল্ট
শিক্ষামুন্ত্রী এক বিফিং এ বলেছেন যে জে এস সি ও এস এস সি রেজাল্ট এর ভিত্তিতে রেজাল্ট হবে এইচ এস সি তে। ডিসেম্বরে ফলাফল প্রকাশ করা হবে বলে বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ড থেকে জানা গেছে।
জেএসসি ও এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীদের এইচএসসি পরীক্ষায়ও জিপিএ-৫ দেয়া হবে। তবে এ দুটির একটিতে খারাপ হলেও তা যোগ করে তার অর্ধেক দেয়ার চিন্তাভাবনা রয়েছে।
যারা এক অথবা দুই বিষয়ে ফেল করে পুনরায় পরীক্ষা দেয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তাদের অটোপাস দেয়া হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আন্তঃশিক্ষা সমন্বয়ক বোর্ডের সভাপতি অধ্যাপক মু. জিয়াউল হক গণমাধ্যমকে বলেন,
যে সব শিক্ষার্থীর জেএসসি ও এসএসসিতে জিপিএ-৫ থাকবে এইচএসসিতেও তাদের জিপিএ-৫ দেয়া হতে পারে। এক ও দুই বিষয়ে ফেল করে পুনরায় নিবন্ধন করা শিক্ষার্থীদের সেসব বিষয়ে পাস করিয়ে মোট জিপিএ দিয়ে ফলাফল প্রকাশ করা হবে।একাধিক শিক্ষা বোর্ড সূত্রে জানা গেছে,
পরীক্ষার্থীদের জেএসসি ও এসএসসি পরীক্ষার পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর যোগ করে তার অর্ধেক নম্বর এইচএসসিতে দেয়া হতে পারে। এ দুটি পরীক্ষার মধ্যে কারও একটি স্তরের মোট নম্বর কম হলেও তাদের ক্ষেত্রেও একই পদ্ধতি অনুসরণ করা হতে পারে। তবে যাদের জেএসসি ও এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ রয়েছে তাদের এইচএসসিতেও জিপিএ-৫ দেয়া হবে।নিচের স্তরের উভয় পরীক্ষায় কম জিপিএ নম্বর অর্জনকারী শিক্ষার্থীরা এইচএসসি পরীক্ষায় ভালো করবে সেই সম্ভাবনা অনেক থাকে। এ কারণে তাদের পাস করিয়ে দেয়া হলেও জিপিএ নম্বর কম থাকবে। তবে সকল সিদ্ধান্ত শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের টেকনিক্যাল কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে চূড়ান্ত করা হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার চিন্তা কি সরকারের।
করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়ায় এইচএসসি, দাখিল ও সমমান পরীক্ষার আয়োজন থেকে সরে এসেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ডিসেম্বরেই চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করা হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। শিক্ষা বোর্ড সূত্রে জানা গেছে যে ডিসম্বরে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরিক্ষা নিয়া হবে বলে জানিয়েছেন।
বুধবার (৭ অক্টোবর) ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নে এমনটাই জানান শিক্ষামন্ত্রী।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন,
আমরা আশা করছি সমন্বিত পদ্ধতিতেই আমরা সব ধরনের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা নিতে পারব। কারণ এখনও তিন মাস বাকি আছে। তিন মাস পরে সেই মূল্যায়নের জন্য কী পরিস্থিতি হয় তার ওপর নির্ভর করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।শিক্ষামন্ত্রী বলেন,
বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের পরীক্ষায় গিয়ে মেধা পুরোপুরি যাচাই হবে সে কথা যদি এখন আমি বলি, আমি কি এখন নিশ্চয়তা দিতে পারি যে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষাও স্বশরীরে দেওয়ার মত পরিস্থিতি হবে? আমরা আশা করছি পরিস্থিতির আরো উন্নতি হবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষাগুলো নেওয়া সম্ভব হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষাগুলো কী পদ্ধতিতে নেওয়া হবে সেটি কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত হবে।
পরিশেষে এটাই বলা যায় যে জানুয়ারিতে সকল পরিস্থিথী ভাল থাকলে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্ত ই পরিক্ষা দিতে হবে। তাই শিক্ষার্থীদের একটাই বলা এই সমায়টাকে কাজে লাগান।ভালভাবে পড়াশোনা করে নিজের স্বপ্নের উনিভারসিটিতে ভররতি হয়া।
0 Comments